রমজান মাস উপলক্ষে নির্দিষ্ট ভাড়া থেকে যাত্রীদের পাঁচ থেকে দশ টাকা ছাড় দিয়েছেন কুড়িগ্রামের এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালক। এমন উদ্যোগ প্রশংসা কুড়িয়েছে পুরো জেলায়।
ভাড়া কমানো চালকের নাম সাঈদুল ইসলাম ৩৬। তিনি জেলার উলিপুর উপজেলার ধরনী বাড়ী ইউনিয়নের রুপার খামার এলাকার বাসিন্দা।
তার অটোরিকশার সামনে পিছনে লাগানো হয়েছে ডিসকাউন্টের অফারের ব্যানার। যে কেউ যাত্রী হয়ে অটোরিকশায় ওঠে গন্তব্যে পৌঁছার পর নির্দিষ্ট ভাড়ার চেয়ে কম নেয়া হচ্ছে পাঁচ থেকে দশ টাকা।নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী রমজান মাস জুড়ে যাত্রী সেবার জন্যই এমন ছাড় দিয়েছেন বলে জানান অটোরিকশা চালক সাঈদুল।
আরও পড়ুন: সেহরিতে যে খাবারগুলো আপনাকে সারাদিন এনার্জি এবং পুষ্টি জোগাতে সাহায্য করবে
এ বিষয়ে কথা হলে সাঈদুর রহমান বলেন, আমি রমজান মাসের আগে ফেসবুকে দেখেছি সৌদি আরবের একটি দোকানে রমজান উপলক্ষে কেনাকাটা করলে ৪০% ছাড়। এটা দেখে চিন্তা করলাম যে আমি আসলে রমজান মাসে মানুষের জন্য কি করতে পারি। আমার তো আর তেমন কোনো সামর্থ্য নাই, তাই অটোরিকশার যাত্রীদের জন্যে ছাড়ের ব্যবস্থা করেছি। এই ছাড় পুরো রমজান মাস জুড়েই থাকবে।
তিনি আরও বলেন, আগে আমি ঢাকায় চাকরি করতাম। পরে বাড়িতে এসে ১০ থেকে ১২ বছর ধরে অটোরিকশা চালাই। এই অটোরিকশা চালিয়েই সংসার চলে আমার। আমার সাধ্য অনুযায়ী সব সময় মানুষের কল্যাণে কিছু করে যেতে চাই।
গত কয়েক দিন ধরেই অটোরিকশায় এমন ছাড়ের কথা ছড়িয়ে পড়েছে পুরো কুড়িগ্রামে। প্রশংসায় ভাসছেন সাঈদুল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে বেশ কয়েকটি ছবি।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে সঞ্চয় রায় নামের এক ব্যক্তি লিখেছেন, এই রকম মহৎ কাজ এই যুগে কে করে?রবিউল ইসলাম নামের আরও একজন লিখেছেন, এভাবে সবাই যদি নিজের অবস্থান থেকে এগিয়ে আসে একদিন সব সম্ভব।
আসাদ নামের একজন লিখেছেন, এখন আমাদের উচিত অটোরিকশা চালক ভাইকে পাঁচ টাকা বেশি দেয়া।রমজান মাস উপলক্ষে নির্দিষ্ট ভাড়া থেকে যাত্রীদের পাঁচ থেকে দশ টাকা ছাড় দিয়েছেন কুড়িগ্রামের এক ব্যাটারি চালিত অটোরিকশা চালক। এমন উদ্যোগ প্রশংসা কুড়িয়েছে পুরো জেলায়।
ভাড়া কমানো চালকের নাম সাঈদুল ইসলাম ৩৬। তিনি জেলার উলিপুর উপজেলার ধরনী বাড়ী ইউনিয়নের রুপার খামার এলাকার বাসিন্দা।
তার অটোরিকশার সামনে-পিছনে লাগানো হয়েছে ডিসকাউন্টের অফারের ব্যানার। যে কেউ যাত্রী হয়ে অটোরিকশায় ওঠে গন্তব্যে পৌঁছার পর নির্দিষ্ট ভাড়ার চেয়ে কম নেয়া হচ্ছে পাঁচ থেকে দশ টাকা।
নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী রমজান মাস জুড়ে যাত্রী সেবার জন্যই এমন ছাড় দিয়েছেন বলে জানান অটোরিকশা চালক সাঈদুল।
এ বিষয়ে কথা হলে সাঈদুর রহমান বলেন, আমি রমজান মাসের আগে ফেসবুকে দেখেছি সৌদি আরবের একটি দোকানে রমজান উপলক্ষে কেনাকাটা করলে ৪০% ছাড়। এটা দেখে চিন্তা করলাম যে আমি আসলে রমজান মাসে মানুষের জন্য কি করতে পারি। আমার তো আর তেমন কোনো সামর্থ্য নাই, তাই অটোরিকশার যাত্রীদের জন্যে ছাড়ের ব্যবস্থা করেছি। এই ছাড় পুরো রমজান মাস জুড়েই থাকবে।
তিনি আরও বলেন, আগে আমি ঢাকায় চাকরি করতাম। পরে বাড়িতে এসে ১০ থেকে ১২ বছর ধরে অটোরিকশা চালাই। এই অটোরিকশা চালিয়েই সংসার চলে আমার। আমার সাধ্য অনুযায়ী সব সময় মানুষের কল্যাণে কিছু করে যেতে চাই।
গত কয়েক দিন ধরেই অটোরিকশায় এমন ছাড়ের কথা ছড়িয়ে পড়েছে পুরো কুড়িগ্রামে। প্রশংসায় ভাসছেন সাঈদুল। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকেও ছড়িয়ে পড়েছে বেশ কয়েকটি ছবি।
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে সঞ্চয় রায় নামের এক ব্যক্তি লিখেছেন, এই রকম মহৎ কাজ এই যুগে কে করে?রবিউল ইসলাম নামের আরও একজন লিখেছেন, এভাবে সবাই যদি নিজের অবস্থান থেকে এগিয়ে আসে একদিন সব সম্ভব।
আসাদ নামের একজন লিখেছেন, এখন আমাদের উচিত অটোরিকশা চালক ভাইকে পাঁচ টাকা বেশি দেয়া।
আপনার মতামত লিখুন :