যশোরে খাসী মুরগী সমানে সমান। যশোরের বাজার এখন গ্রীষ্মের দাবদাহের মতই। সেখানে নিত্য পন্যের লাগামহীন মূল্য বৃদ্ধি হচ্ছে। এর মধ্যে সর্বাধিক মূল্য বৃদ্ধি হয়েছে মাংসোর। নাগরিক হিসাবে; খাসী মুরগীর মাংসের দাম সমান সমান। একটু পিছিয়ে ব্রয়লার। নাগরিক অশান্তির কারন এই বাজার। নাগরিক সেখানে ঘেমে একাকার হচেছন।
ঈদের আগে ব্রয়লার বিক্রেতারা প্রতি কেজি ১৯০ টাকা নির্ধারনের অঙ্গীকার করলেও কথা রাখেনি। এক কেজি মুরগী ছোট সোনালী ৩৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ব্রয়লার প্রতিকেজি ২৫০ টাকা। দেশি মুরগী প্রতি কেজি ৪২০ টাকা থেকে ৪৫০ টাকা। আর এক কেজি খাসীর মাংস ৮০০ থেকে ৯৫০ টাকা। গরুর মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা।
ঈদের আগের রাতে বাজার ঘুরে দেখা যায়, সোনালী মুরগী প্রতি কেজি মূল্য ৩৮০ টাকা। ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ২৫০ টাকা। তবে রেডি ব্রয়লার বিক্রি হচ্ছে ৩১০ থেকে ৩৩০ টাকা প্রতি কেজি। বড় বাজারের খাসীর মাংস বিক্রেতা ছাব্বির জানান, অতিরিক্ত মূল্যে খাসি ছাগল কিনতে হচ্ছে। একারনে মাংসের দাম বেশি।
আরও পড়ুন: দালালের দখলে অভয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
বড় বাজারের খাসির মাংষ বিক্রেতা ফয়সাল বলেন, ছাগলের মাংস বিক্রি করে লাভ হচ্ছেনা। তা ১০০০ টাকা হলে ভাল হয়। পুলেরহাটের মুরগী বিক্রেতা আফজাল বলেন, পাকিস্থানী মুরগী বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৩৮০ টাকা প্রতি কেজি। দেশি মুরগী ৪৫০ টাকা দর প্রতি কেজি।
মুরগী ক্রেতা ফরহাদ বলেন, সোনালী প্রতি কেজি ৪০০ টাকা কেজি দরে কিনেছি ঈদের আগের দিন। যশোর শহরের রেলস্টেশন বাজার থেকে তিনি সোনালী মুরগী ওজনে কিনেছেন।
[…] যশোরে খাসী মুরগী সমানে সমান […]